Posts

Hydroponics & aeroponics in space

  পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে মানুষের বেচেঁ থাকার জন্য খাদ্য উৎপাদন হলো একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মহাকাশে উদ্ভিদ তৈরির জন্য আমাদের কাছে খুব কম অক্সিজেন, কম পানি এবং কম পুষ্টি থাকবে।তাই আমাদের উদ্ভিদ সৃষ্টির জন্য এমন কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে যেগুলো উপরিউক্ত বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখবে। হাইড্রোপনিক্স আর এরোপনিক্স হলো এমনই দুইটি পদ্ধতি। হাইড্রোপনিক্স হল এক প্রকার হর্টিকালচার এবং হাইড্রো কালচারের একটি উপসেট যা জলীয় দ্রাবকে খনিজ পুষ্টি দ্রবণ ব্যবহার করে মাটি ছাড়া উদ্ভিদ জন্মানোর সাথে সম্পর্কিত। অ্যারোপোনিক্স হাইড্রোপনিক্সের একটি উন্নত রুপ। এই প্রক্রিয়া দ্বারা, উদ্ভিদ একটি সম্পূর্ণ বন্ধ পরিবেশে বাতাসের সাহায্যে বৃদ্ধি পায়,অ্যারোপনিক বর্ধন প্রক্রিয়া পরিষ্কার, দক্ষ, এবং দ্রুত খাদ্য উৎপাদন প্রদান করে। এ প্রক্রিয়ায় কোনোরকম বাধা ছাড়াই এবং মাটি, কীটনাশক এবং অবশিষ্টাংশ দূষিত না করেই সারা বছরই ফসল রোপণ ও সংগ্রহ করা যায়। যেহেতু ক্রমবর্ধমান পরিবেশ পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত,তাই এটি উদ্ভিদ রোগ এবং সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনাকে ব্যাপকভাবে হ্রাস করে যা সাধারণত মাটি এবং অন্যান্য ক্রমবর্ধমান ম...

সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড/গিরিখাত কী এবং এর রহস্য

 ⏺সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড/গঙ্গাখাত/গিরিখাত কী এবং এর রহস্য: ⏩সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড (Swatch of No Ground)  খাদ আকৃতির সামুদ্রিক অববাহিকা বা গিরিখাত, যা বঙ্গোপসাগরের মহীসোপানকে কৌণিকভাবে অতিক্রম করেছে। এটি গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপের পশ্চিমে অবস্থিত। গঙ্গা খাদ নামেও এটি পরিচিত। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে এ ধরনের আরও কিছু বদ্বীপমুখী খাদ দেখতে পাওয়া যায়, যেমন সিন্ধু নদীর মোহনার অদূরে সিন্ধু খাদ, মিসিসিপি বদ্বীপের পশ্চিম পাশে মিসিসিপি খাদ। মহীসোপানের কিনারায় খাদের গভীরতা প্রায় ১,২০০ মিটার। ধারণা করা হয়, বঙ্গোপসাগরের নিচে কান্দা ও উপ-বদ্বীপ উপত্যকার আকারে সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড সাগর অভিমুখে প্রায় দুই হাজার কিলোমিটার সম্প্রসারিত হয়ে আছে। সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ডের দিকে মুখ করে গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপের মোহনার কাছে বালুচর ও শৈলশিরার অবস্থিতি এই ইঙ্গিতই বহন করে যে, এই খাদ দিয়েই পলল বঙ্গোপসাগরের গভীরতর অংশে বাহিত হয়। বঙ্গীয় ডিপ সি ফ্যানের ওপর গবেষণায় দেখা গেছে যে, সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড অবক্ষেপপূর্ণ ঘোলাটে স্রোত এনে বেঙ্গল ফ্যানে ফেলছে। বঙ্গীয় ডিপ সি ফ্যানের অধিকাংশ পলল গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্...